কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনায় যেসব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে

কুমিল্লার মুরাদনগরে ঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলায় একাধিক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলাগুলো বর্তমানে বিচারাধীন এবং তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
- ভিকটিম বর্তমানে তার পিতার সঙ্গে মুরাদনগর থানার অধীনস্থ এলাকায় বসবাস করছেন, যা থানার ওসির সরাসরি তত্ত্বাবধানে রয়েছে।
- সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তারা উভয় মামলায় তাদের তদন্ত অব্যাহত রেখেছেন।
- সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ড নং-০৭ এর সদস্য এবং একজন মহিলা প্রহরীকে নিয়মিতভাবে ভিকটিমের নিরাপত্তা ও কল্যাণ সম্পর্কে খোঁজ নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
- মুরাদনগর থানার টহল দল প্রতিদিন এবং রাতেও এলাকায় নিয়মিত টহল দিচ্ছে।
- ভিকটিমকে নিরাপত্তা দিতে চেয়ারম্যান ও সংশ্লিষ্ট মহিলা প্রহরী তাদের দায়িত্ব পালন করছেন।
প্রশাসন জানিয়েছে, এ সব ব্যবস্থা ভিকটিমের নিরাপত্তার জন্য গ্রহণ করা হয়েছে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সব ধরনের পদক্ষেপ চলমান রয়েছে।
এদিকে এ ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করতে না পারায় কুমিল্লার এসপিকে আগামী ১২ আগস্ট তলব করেছেন হাইকোর্ট।
এর আগে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করতে দু দফা সময় নেয় রাষ্ট্রপক্ষ। তবে ১৪ জুলাই রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টকে জানায় তবে সেদিন রাষ্ট্রপক্ষ জানায় সেই নারীর নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ভিডিও সরানো হয়েছে অনলাইন থেকেও।